Youtube চ্যানেলে দ্রুত Subscribe এবং Watch Time বাড়ানোর টিপস

19th July, 2023
1228



আমাদের বাংলাদেশে অনেক YouTuber আছেন যারা সুন্দর সুন্দর কন্টেন নির্মান করেন কিন্তু তাদের চ্যানেলে Subscribe এবং রিচ  একদমই কম। যে কারনে তারা দীর্ঘদিন চেষ্টা করার পরে হাল ছেড়ে দিতে বাধ্য হন। কেননা তারা মনে করেন যে ইউটিউবিং করে ইনকাম করার পথ খুবই কঠিন। মূলত তাদের ধারনা একদমই ভুল। কেননা YouTube এ Subscribe এবং Watch Time বাড়ানো একদম সহজ। শুধু আপনাকে কয়েকটি টিপস মনে রাখতে হবে।

কিভাবে আপনি আপনার Youtube চ্যানেলে দ্রুত Subscribe এবং Watch Time বাড়াবেন?
আপনার Youtube চ্যানেলে অতি দ্রুত Subscribe এবং Watch Time বাড়ানোর ক্ষেত্রে সহায়তা করবে
Channel Booster সফটওয়্যার। চ্যানেল বুস্টার অ্যাপ আপনার চ্যানেলের ভিউ, সাবস্ক্রাইবার এবং মনিটাইজেশন পেতে সহায়তা করে। এটি আপনি কোন চার্জ ছাড়াই সম্পূর্ণ ফ্রিতে ব্যবহার করতে পারবেন। এই সফটওয়্যারে কাজ করার কয়েকটি টিপস নিচে দেয়া হলো-

  • প্রথমে App টি আপনার মোবাইলে Download করবেন।
  • তারপরে আপনার যেকোন একটি ইমেইল দিয়েল লগইন করবেন, এটি Google কর্তৃক Authorized (সম্পূর্ণ সিকিউর)।
  • এখানে আপনি অন্যের ভিডিও দেখে বা তার চ্যানেল Subscribe করে কয়েন আর্ন করতে পারবেন।
  • এর পরে সেই কয়েন দিয়ে আপনি আপনার ভিডিও বুস্ট করতে পারবেন ইচ্ছেমত, সম্পূর্ণ ফ্রি।
  • এখানে আপনি অল্প কিছু কয়েন খরচ করেই আপনার চ্যানেলে হাজার হাজার Subscribe বাড়িয়ে নিতে পারবেন। যা আপনার YouTube চ্যানেলকে বেড়ে উঠতে সহায়তা করবে।
  • মনে রাখবেন এখানে আপনি যদি কখনো অসদুপায় আপনার চ্যানেল বুস্ট বা প্রোমোট করাতে চান তবে আপনার আইডি ব্যান্ড করা হতে পারে। তাই নিজের চ্যানেলের উন্নতির সাথে সাথে অন্যকে সহায়তা করতে তার ভিডিও দেখুন ও তার চ্যানেলে Subscribe করুন।

আমরা চাই, সকল ইউজার সমান ভাবে আমাদের সেবা গ্রহন করুক এবং একে অন্যকে সহায়তা করুক। চ্যানের বুস্টার App বাংলাদেশের প্রথম ডিজিটাল কন্টেন বুস্টার প্লাটফরম। এটি বর্তমান প্রায় লক্ষাধিক ইউজার নিয়ে প্রতিষ্ঠিত। এখানে রয়েছে গ্রাহকদের সেবা প্রদানের জন্য একটি টেকনিক্যালটিম। যারা সার্বক্ষনিকভাবে গ্রাহকদের কে ই-মেইলের মাধ্যমে সেবা প্রদান করে থাকে।


আরো কিছু আর্টিকেল



Channel Booster থেকে কিভাবে কয়েন উপার্জন করবেন? বিস্তারিত জানুন- Saturday, 22nd July, 2023

Channel Booster অ্যাপ একটি সার্বজনিন ডিজিটাল বুস্টিং প্ল্যাটফর্ম। এখানে আপনি আপনার ডিজিটাল কন্টেন্ট গুলো অনায়াসে বুস্ট করে খুব ধ্রুত নিজেকে গ্রো-আপ করতে পারবেন। তবে এর জন্য আপনার প্রয়োজন হবে কয়েন ব্যালেঞ্চ। এখন প্রশ্ন হচ্ছে আপনি কয়েন ব্যালেঞ্চ কিভাবে পাবেন?

আপনি এখান থেকে কয়েকটি পদ্ধতিতে অনায়াসে কয়েন উপার্জন করতে পারবেন-

  • এখানে আপনি অন্যের ভিডিও নির্ধারিত সময় পর্যন্ত দেখে নির্দিষ্ট পরিমানে কয়েন উপার্জন করতে সক্ষম হবেন। তবে নির্ধারিত সময়ের আগে ভিডিওটি দেখা কেটে দিলে বা পজ করে রাখলে আপনি ঐ ভিডিও ভিউ করার কোন কয়েন পাবেন না। তাই এ ব্যাপরে সবসময় সতর্ক থাকবে।
  • ক্যাম্পেইন লিস্টের ইউটিউব চ্যানেল গুলো Subscribe করে আপনি নির্দিষ্ট পরিমানে কয়েন উপার্জন করতে পারবেন। কোন Subscribe কৃত চ্যানেল Unsubscribe করলে, আপনার ব্যালেঞ্চ থেকে সাথে সাথে ২০০০ (দুই হাজার কয়েন) জরিমানা বাবদ কেটে নেয়া হবে। তাই এব্যাপারে সবসময় সতর্ক থাকুন।
  • আপনার হাতে পরর্যাপ্ত পরিমানে সময় যদি না-থাকে, তবে আপনি কিছু অর্থ ব্যয় করে পছন্দমত কয়েন প্যাকেজ কিনতে পারবেন। যার দ্বারা আপনি আপনার ডিজিটাল কন্টেন্ট এখানে বুস্ট করতে পারবেন।

আমরা চাই Channel Booster প্ল্যাটফরমটি একটি স্বাধীন, সতন্ত্র ও সার্বজনিন প্ল্যাটফরম হিসেবে গড়ে উঠুক। যেখানে আপনাদের সহযোগীতা আমাদের একান্ত কাম্য। আমরা যদি একে অপরের সহযোগীতায় অংশগ্রহন করতে পারি তবেই আমাদের সফলতা আসবে ইনশা-আল্লাহ।

ইউটিউব থেকে আয় করার সেরা কিছু উপায়। যা আপনি অনুসরণ করতে পারেন। Saturday, 15th July, 2023

পৃথিবীব্যাপী প্রায় ২৫০ কোটির বেশি মানুষ নিয়মিত ইউটিউবে ভিডিও দেখে থাকেন। প্রত্যেক মিনিটে এই প্ল্যাটফর্মে ৫০০ ঘণ্টা ভিডিও স্ট্রিম হয়। ইউটিউব এখন শুধু বিনোদনের মাধ্যম নয়। সে কথা এখন অনেকেরই জানা। আয়ের অন্যতম মাধ্যম ইউটিউব। জনপ্রিয় এই ভিডিও প্ল্যাটফর্ম থেকে ইউটিউবাররা মাসে কয়েক লাখ মার্কিন ডলার পর্যন্ত রোজগার করে থাকেন। বেকারত্ব থেকে মুক্তি পেয়েছে অনেক ছেলেমেয়ে। চাইলে আপনিও শুরু করতে পারেন। ঘরে বসেই মাসে ইনকাম করতে পারবেন লাখ লাখ টাকা। তাহলে জেনে নিন ইউটিউব থেকে আয় করার সেরা কিছু উপায়-

ইউটিউব থেকে আয় করতে আপনাকেঃ
ইউটিউব থেকে আয় করতে আপনাকে কড়া প্রতিযোগিতার সম্মুখীন হতে হবে। প্রথমেই আপনার ভিডিও স্ট্রিমিং প্ল্যাটফর্মে স্থায়ী দর্শক তৈরি করতে হবে। তবেই কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যে পৌঁছাতে পারবেন। প্রথমেই আপনাকে কিছু বিষয়ে নজর দিতে হবে। শুধু ভিডিও আপলোড করলেন আর আয় করে ফেললেন বিষয়টা মোটেই এমন নয়। এজন্য আপনাকে নানান বিষয় বুঝে শুনে কাজ করতে হবে। পার করতে হবে কয়েকটি রুলস এবং ফর্মালিটিস।

১. ভিডিও তৈরির আগে আপনার ভিডিও কোন দর্শকদের কাছে নিয়ে যেতে চান তা আগে ঠিক করুন। এরপরে সেই দর্শকদের জন্য ভিডিও তৈরি করে দর্শকদের সঙ্গে যোগাযোগ স্থাপন করতে হবে। ভিডিও তৈরির আগে উপযুক্ত বিষয় পছন্দ করুন। শুধুমাত্র সেই বিষয়ের উপরেই ভিডিও তৈরি করুন। এর ফলে দর্শকদের সঙ্গে যোগাযোগ স্থাপনে সুবিধা হবে। সেই নির্দিষ্ট বিষয়ে বিভিন্ন ব্র্যান্ডের সঙ্গে কাজ করুন।

২. একটি ভালো ক্যামেরা, আলো, মাইক্রোফোন আপনার ভিডিয়োকে আরও প্রফেশনাল লুক দিতে পারে। নিয়মিত ভিডিও পোস্ট করতে হবে। প্রত্যেক ভিডিওর সঙ্গে দিতে হবে কি-ওয়ার্ড। নিজের ভিডিও থেকে সোশ্যাল মিডিয়া ও নিজের ব্লগিং ওয়েবসাইটে ট্র্যাফিক নিতে হবে।

৩. ইউটিউব থেকে রোজগারের জন্য চ্যানেলে অন্তত এক হাজার সাবস্ত্রাইবার থাকতে হবে। সাবস্ক্রাইবার প্রতি আপনি কোনো টাকা পাবেন না। তবে যত বেশি সাবস্ক্রাইবার থাকবে রোজগারের সম্ভাবনা ততই বেশি হবে। যেমন ধরুন আপনি যদি বিভিন্ন ব্র্যান্ডের সঙ্গে হাত মিলিয়ে প্রমোশনাল কাজ করতে চান তবে আপনার চ্যানেলে যত বেশি সাবস্ক্রাইবার থাকবে তত বেশি রোজগার করতে পারবেন।

৪. এক হাজার সাবস্ক্রাইবারের সঙ্গেই আয় শুরুর জন্য বিগত ১২ মাসে প্রয়োজন হবে চার হাজার ঘণ্টা ভিউ। যত বেশি ভিউ পাবেন রোজগারের সম্ভাবনা ততই বাড়তে থাকবে। তবে আপনার ভিডিওর উপরে দেখানো লিঙ্কে ক্লিক করে কেউ সম্পূর্ণ বিজ্ঞাপন দেখলে তবেই রোজগার হবে ইউটিউব থেকে।

৫. তবে শুধুমাত্র ইউটিউবে দেখানো বিজ্ঞাপন থেকে রোজগার করে জীবন চালানো প্রথমে কঠিন হতে পারে। এই কারণে সঙ্গে অন্য কাজ রাখা প্রয়োজন। নিজের চ্যানেলের ভিডিওতে বিজ্ঞাপন দেখানোর জন্য YouTube Partner Program এ যোগ দিতে পারেন। প্রত্যেক ভিডিও থেকে রোজগারে একটি অংশ কনটেন্ট ক্রিয়েটরের সঙ্গে ভাগ করে নেয় এই ভিডিও স্ট্রিমিং প্ল্যাটফর্ম।

৬. YouTube Studio থেকে Monitization বিভাগে গিয়ে চ্যানেলে বিজ্ঞাপন দেখানো সিলেক্ট করতে পারবেন। এখানেই ড্যাশবোর্ডে মাসে কত রোজগার হয়েছে দেখে নিতে পারবেন।

৭. একবার প্ল্যাটফর্ম থেকে রোজগার শুরু করলে আপনি YouTube Premium -এ সাইন আপ করতে পারবেন। এই ফিচারে আপনার সাবস্ক্রাইবাররা চাইলে অতিরিক্ত খরচ করে বিজ্ঞাপন ছাড়াই আপনার চ্যানেলের ভিডিও দেখতে পাবে। সাবস্ক্রাইবারদের থেকে রোজগারের দ্বিতীয় পথ হিসাবে কাজ করবেএই YouTube Premium।

৮. বিজ্ঞাপন ছাড়াও আয়ের আরও কিছু উপায় রয়েছে। যেমন ধরুন- মার্চেনইডাইস।টি-শার্ট, কফি মগ, ব্যাগ সহ নিজস্ব মার্চেনডাইস বিক্রি করে ইউটিউব থেকে রোজগার করতে পারবেন। প্রত্যেক ভিডিওর নিচে রাখতে পারবেন মার্চেনডাইস সেলফ।

৯. ফ্যান ফান্ডিংকরতে পারেন। একবার আপনার চ্যানেলে কিছু দর্শক এসে গেলে Patreon, Tipee অথবা Buy Me A Coffee এর মতো ওয়েবসাইট থেকে দর্শকদের কাছ থেকে রোজগার করতে পারবেন।

১০. অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিংয়ের মাধ্যমে আপনার রোজগার আরও বাড়তে পারে। তবে আপনার সঙ্গে কোন ব্র্যান্ডের গাঁটছড়া থাকলে তা ভিডিওতে জানিয়ে দিন।

১১. ভিডিও লাইসেন্সিং করতে পারেন। মনে করুন আপনার কোনো ভিডিয়ো ভাইরাল হয়ে গেলে বিভিন্ন মিডিয়া সেই ভিডিও স্ট্রিম করার জন্য আপনাকে অতিরিক্ত টাকা দেবে। এটাই হচ্ছে ভিডিও লাইসেন্সিং।

১২. চ্যানেল মেম্বারশিপ করতে পারেন। চ্যানেলের মেম্বার হলে দর্শকরা অতিরিক্ত কনটেন্ট পেয়ে যাবেন। এইভাবে বাড়বে আপনার রোজগার। এ ছাড়াও চ্যাট পেমেন্টের মাধ্যমেও ইউটিউব থেকে ভালো আয় করা যায়। যেমন- লাইভ স্ট্রিম। এর সুপার চ্যাটের মাধ্যমে দর্শকদের কাছ থেকে রোজগার করতে পারবেন।

আমরা সবসময় আপনার চ্যানেলের অর্গানিক ভিউ ও সাবস্ক্রাইব পেতে সহায়তা করে থাকি। আপনার Youtube চ্যানেলে সাবস্ক্রাইব, ভিউ এবং ওয়াচ টাইম বাড়াতে এখনই ডাউনলোড করুন Channel Booster সফটওয়্যার।

ইউটিউব মার্কেটিং কি? এটি কিভাবে করতে হয়? এতে আমাদের লাভ কি? Sunday, 16th July, 2023

অনলাইন মার্কেটিং জগতের ধারণা পাল্টে দিয়েছে ইউটিউব। কয়েক বছর আগে যদি বলা হতো টিভিতে বিজ্ঞাপনই পণ্য প্রচারের অন্যতম সেরা মাধ্যম তখন তা বিশ্বাসযোগ্য ছিল। বর্তমান ডিজিটাল দুনিয়াতে মার্কেটিং এর জন্য ইউটিউব বরং অন্যসব মাধ্যমকে পেছনে ফেলে দিয়েছে। তাই এই সময়ে ইউটিউব মার্কেটিং ব্যবসা প্রচার ও প্রসারের অন্যতম প্রধান মাধ্যম হিসেবে বিবেচনা করা হয়।

পূর্বের মার্কেটিং ধারণায় গ্রাহকের ফিডব্যাক পাওয়ার ব্যাপার ছিলো খুবই সময় সাপেক্ষ। কিন্ত ইউটিউব মার্কেটিং এর ফলাফল খুবই কম সময়ে পাওয়া যায়। গ্রাহকের সাথে সরাসরি সংযোগ স্থাপন করেছে ইউটিউব মার্কেটিং। ইউটিউব মার্কেটিং এর মাধ্যমে যে কেউ চাইলেই কিছু সঠিক নিয়ম অনুসরণের মাধ্যমে তার ব্যবসা বা পণ্যের মার্কেটিং করতে পারে।

 
ইউটিউব মার্কেটিং কি?
সাধারণত মার্কেটিং হলো কোন পণ্যের প্রচারণা। ইন্টারনেট তথা অনলাইনে যে মার্কেটিং করা হয় তা ডিজিটাল মার্কেটিং নামে পরিচিত। আর ডিজিটাল মার্কেটিং এর অন্যতম শাখা হলো ইউটিউব মার্কেটিং।

অতএব এ কথা বলা যায় যে, ইউটিউব চ্যানেল এ ভিডিও আপলোড এর মাধ্যমে কোন ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের পণ্য অথবা সেবার প্রচারণা করার নামই হলো ইউটিউব মার্কেটিং।

এটি দুই ধরণের হতে পারে। নিজে পণ্য বা সেবা সম্পর্কে ভিডিও তৈরি করে আপলোড দিয়ে প্রচার করা অথবা অন্য কারো দ্বারা টাকার বিনিময়ে চাহিদা মাফিক প্রচারণা করানো। সরাসরি ইউটিউব এ টাকা প্রদানের মাধ্যমে ইউটিউব মার্কেটিং করা যায়।

 
কিভাবে করবেন ইউটিউব মার্কেটিং?
এ কথা বলার অপেক্ষা রাখে না যে, ইউটিউব মার্কেটিং কি জানা হয়ে গেলেও কিভাবে করবেন ইউটিউব মার্কেটিং তার ব্যাপারে সঠিক ধারণা না থাকলে ইউটিউব মার্কেটিং করা সম্ভব হবে না। ইউটিউব মার্কেটিং করার জন্য আপনাকে কতগুলো ধাপ পার হতে হবে। আর তা হলো-

 
নিজের ইউটিউব চ্যানেল তৈরি করুন
ইউটিউব গুগলের একটি প্রতিষ্ঠান। তাই প্রথমে একটি গুগল অ্যাকাউন্ট খুলতে হবে। যা আমাদের কাছে জিমেইল অ্যাকাউন্ট নামে পরিচিত। এই জিমেইল অ্যাকাউন্ট দিয়ে আপনি সরাসরি ইউটিউব এ সাইন ইন করতে পারবেন। আপনার ব্যবসার ধরণ অনুযায়ী আপনার জিমেইল অ্যাকাউন্ট তৈরি করতে পারেন।

 
আপনার ইউটিউব চ্যানেলটি সেটাপ করুন
গুগল অ্যাকাউন্ট এ সাইন ইন করার পর আপনি ইউটিউব এ আপনার ব্র্যান্ড অ্যাকাউন্ট তৈরি করতে পারেন। ব্র্যান্ড অ্যাকাউন্ট এর মাধ্যমে আপনি চাইলে পরবর্তীতে চ্যানেলের ইউজার নেম, ব্র্যান্ড নেম ইত্যাদি এডিট করতে পারবেন।

অতপর মাই চ্যানেল অপশনে ক্লিক করুন। তারপর আপনার পছন্দমত বা প্রয়োজনমত নাম দিয়ে ক্রিয়েট চ্যানেল এ ক্লিক করুন। তখন আপনি ব্র্যান্ড অ্যাকাউন্ট করার অনুমতি পাবেন। এরপর আপনি ব্র্যান্ড নেম দিয়ে অ্যাকাউন্ট তৈরি করুন।

তারপর আপনার ব্র্যান্ড অ্যাকাউন্টকে আপনার ব্যবসার ধরণ মতো করে সাজাতে পারেন। আপনি চ্যানেল আইকন ও চ্যানেল আর্ট এর মাধ্যমে আপনার ব্র্যান্ড সম্পর্কে ধারণা দিতে পারবেন। যাতে অন্য ইউজাররা আপনার চ্যানেল ও ব্র্যান্ড সহজে চিনতে ও মনে রাখতে পারে।

 
আপনার ব্যবসা সম্পর্কিত ভিডিও তৈরি করুন
আপনার ইউটিউব চ্যানেল তৈরি ও ব্র্যান্ড সেটাপ করার পরবর্তী ধাপ হচ্ছে আপনার ব্যবসা সম্পর্কিত ভিডিও তৈরি করা। মূলত এই ভিডিও তৈরির মাধ্যমে ইউটিউব মার্কেটিং এর প্রথম ধাপ শুরু হয়। ভিডিও তৈরিই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ধাপ হিসেবে বিবেচনা করা হয়। কারণ, এই ভিডিও’র মাধ্যমে গ্রাহকের সামনে আপনার পণ্য বা সেবাটি উপস্থাপন করবেন।

ভিডিও তৈরির ক্ষেত্রে আপনাকে প্রথমেই পরিকল্পনা সাজাতে হবে। ভিডিও এমনভাবে তৈরি করতে হবে যাতে শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত দর্শক আগ্রহ নিয়ে আপনার আপলোড করা ভিডিও দেখে। তারপর পণ্য বা সেবা ক্রয়ের ব্যাপারে আগ্রহী হয়ে থাকে।

মনে রাখতে হবে, স্বল্প সময়ের ভিডিওর মধ্যে যেন সবাই আপনার ব্যবসা তথা পণ্যের ব্যাপারে বিস্তারিত ধারণা লাভ করতে পারে সেদিকে সতর্ক থাকতে হবে। গবেষণায় দেখা গেছে, ইউটিউব ভিডিওর ক্ষেত্রে কম দৈর্ঘের ভিডিও সর্বাধিক জনপ্রিয়।

আপনার ব্যবসা সম্পর্কিত ভিডিও তৈরিতে সৃজনশীলতার সাথে ভিডিও তৈরি করতে হবে। যাতে ভিডিও কনটেন্ট ইউনিক ও এভারগ্রীন হয়ে থাকে।

 
আপনার ভিডিওগুলো এসইও অপ্টিমাইজড করুন
যত বেশি আপনার ভিডিও ভিউ হবে ততবেশি লাভ আসবে আপনার ইউটিউব চ্যানেল তথা ভিডিও থেকে। এই বিষয়টি সব সময় খেয়াল রাখতে হবে।

এসইও হচ্ছে সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন। আপনার ওয়েবসাইট অথবা ভিডিও কে প্রথম দিকে আনার জন্য যে কৌশল অবলম্বন করা হয় তাই এসইও।

সাধারণত আমরা গুগল বা ইউটিউব এ কোন বিষয়ে জানতে চাইলে টপিক লিখে সার্চ দিয়ে থাকি। যার কনটেন্ট বা ভিডিও যত বেশি টপিক সম্পর্কিত হয় সেসব আর্টিকেল অথবা ভিডিওগুলো আমাদের সামনে সবার আগে আসে। আর এই সামনে আসার প্রক্রিয়াই হলো এসইও তথা সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন। তাই আপনার ইউটিউব ভিডিওগুলো এসইও অপ্টিমাইজড করতে হবে।

আপনার ভিডিওগুলো এসইও অপ্টিমাইজ করার জন্য সঠিক ভাবে টাইটেল, ডেসক্রিপশন, ক্যাটাগরি, থাম্বনেইল, ট্যাগ, কীওয়ার্ড ইত্যাদি নির্বাচন করতে হবে। এর ফলে আপনি ন্যাচারাল ও ইউনিক দর্শক পাবেন। পাশাপাশি খুব দ্রুত সময়ে আপনার ভিডিওটি অধিক সংখ্যক ভিউ করবে। আপনার ভিডিওগুলো এসইও অপ্টিমাইজ করার জন্য ইউটিউব এসইও সম্পর্কে আরো জেনে নিতে পারেন।

ভিডিওগুলো ইন্টারনেটে প্রমোট করুন
যে কোন ব্যবসার পণ্য বা সেবার উৎপাদন করার পর আপনাকে প্রচারণার দিকে মনোযোগী হতে হবে। তেমনি আপনার ইউটিউব চ্যানেল ভিডিও তৈরি ও আপলোড করার পর আপনাকে অধিকতর মার্কেটিং এ নজর দিতে হবে। যেহেতু আপনার ব্যবসার চ্যানেল অনলাইন তথা ইন্টারনেটকেন্দ্রিক, তাই ভিডিওগুলো ইন্টারনেটে প্রমোট করুন। এ জন্য আপনাকে কিছু অনলাইন প্লাটফর্ম ব্যবহার করতে হবে।

যেমন: ফেসবুক, ইন্সটাগ্রাম, টুইটার, ব্লগ, ওয়েবসাইট ইত্যাদি।

এই সব মাধ্যমগুলো ব্যবহার করে আপনি ভিডিওগুলো ইন্টারনেটে প্রমোট করতে পারেন। আপনার ভিডিও ফেসবুক, ইন্সটাগ্রাম, টুইটার, ব্লগ, ওয়েবসাইট এ শেয়ার দিতে পারেন। যাতে করে এইসব মাধ্যম থেকে আপনার চ্যালেনে দর্শক আসে। এভাবেই আপনার ভিডিওগুলো ইন্টারনেটে প্রমোট করুন। তখন খুব দ্রুত সময়ে আপনার চ্যানেল এ সাবস্ক্রাইবার এবং ভিডিওর দর্শক বৃদ্ধি পাবে।

ইউটিউব অ্যাডস এর ব্যবহার করুন
ইউটিউব এ ভিডিও দর্শক বাড়ানোর অন্যতম মাধ্যম হলো ইউটিউব অ্যাডস। কম সময়ে কম খরচে সুনির্দিষ্ট দর্শক পেতে আপনি ইউটিউব অ্যাডস এর ব্যবহার করুন।

সাধারণত ইউটিউব এ কোন ভিডিও দেখার সময় মাঝে মাঝে বিভিন্ন অ্যাডস দেখতে পাই। ইউটিউব এ টাকার বিনিময়ে আপনার চ্যানেল ও ভিডিওগুলো অ্যাড আকারে প্রমোট করতে পারেন। ইউটিউব অ্যাডস এর ব্যবহার করে আপনি খুব দ্রুত সময়ে কাঙ্খিত দর্শক পেতে পারেন।

 
ইউটিউব মার্কেটিং করে কি লাভ হবে?
ইউটিউব মার্কেটিং করে কি লাভ হবে এই প্রশ্নের সরাসরি উত্তর পাওয়ার আগে আপনি কিছু তথ্য জেনে নিতে পারেন। সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী প্রায় দুই বিলিয়ন ইউজার প্রতিমাসে কমপক্ষে একবারের জন্য হলেও ইউটিউব এ ভিডিও দেখে। ইউটিউব হচ্ছে দ্বিতীয় স্যোশাল মিডিয়া প্লাটফর্ম যাতে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীদের প্রায় ঊনআশি ভাগের ইউটিউব এ অ্যাকাউন্ট রয়েছে।

গুগলের পর ইউটিউব হচ্ছে সর্বাধিক জনপ্রিয় সার্চ ইঞ্জিন। ইউটিউবে পৃথিবীর একশো এর অধিক দেশের প্রায় আশিটি ভাষার কনটেন্ট রয়েছে। প্রতিদিন প্রায় এক বিলিয়নের বেশি লোক ইউডিটউব এ ভিডিও দেখে। প্রায় ষাট ভাগ ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ইউডিটউব চ্যানেল ও ভিডিওর মাধ্যমে তাদের মার্কেটিং পরিচালনা করে। প্রায় সত্তর ভাগের বেশি ইউজার মোবাইল ডিভাইস থেকে ইউটিউবে ভিডিও দেখে। প্রায় নব্বই ভাগ লোক ব্যবসার ব্র্যান্ড ও পণ্য সম্পর্কে প্রাথমিক ধারণা ইউটিউব থেকে পেয়ে থাকে। প্রতি মিনিটে প্রায় তিনশত ঘণ্টার ভিডিও আপলোড হয় ইউটিউবে। প্রায় ষাট ভাগ লোক তথ্য প্রাপ্তির জন্য আর্টিকেল পড়ার চাইতে ভিডিও দেখাকে প্রাধান্য দিয়ে থাকে। তাই বুঝা গেল বর্তমানে ইউটিউব মার্কেটিং করে অবশ্যই লাভ হবে।

আপনারা যদি খেয়াল করে দেখেন, পত্রিকা, টিভিতে বিজ্ঞাপনের মতো এখন ইউটিউব, ফেসবুক, গুগলে বিজ্ঞাপন দেয়া হচ্ছে। আমরা পত্রিকা, টিভির বিজ্ঞাপন গুলোই অনলাইন প্লাটফর্ম এ দেখছি। তাই এ কথা বলা যায় যে, আগামির পৃথিবীতে ব্যবসার পণ্য প্রচার-প্রসার ও বিক্রিতে ইউটিউব মার্কেটিং করে লাভ হবে।

 
ইউটিউব মার্কেটিং এর ৭টি লাভ
উপরের আলোচনার সত্যতা নিরুপণের জন্য ইউটিউব মার্কেটিং এর ৭টি লাভ সম্পর্কে জেনে নিতে পারেন।

আমরা যদি পণ্যের মার্কেটিং এর মাধ্যম গুলোর দিকে তাকাই, দেখা যাবে টিভি, পত্রিকাতে কখনো বিজ্ঞাপন কমে না। তেমনি ভাবে একই পণ্যের অসংখ্য স্টোর থাকলেও ব্যবসা কমছে না বরং বাড়ছে। তাই অনলাইন মাধ্যমে পণ্যের প্রসার করতে ইউটিউব মার্কেটিং কখনো কমবে না। কারণ, সবাই এখন অনলাইন কেনাকাটায় আগ্রহী হচ্ছে। এর পাশাপাশি দিন দিন নতুন নতুন দর্শক তথা গ্রাহক তৈরি হচ্ছে। তাই বলা যায় যে, নতুন গ্রাহক পাওয়ার ক্ষেত্রে ইউটিউব মার্কেটিং এর চাহিদা ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি পাচ্ছে এবং ভবিষ্যতে আরো তা বেশি হবে।

দেখা যায় যে, নানা ভিডিও কনটেন্ট ভাইরাল হয়ে থাকে। তা যে কোন সোশ্যাল মিডিয়া থেকে হতে পারে। আপনার ভিডিও যদি কোয়ালিটি কনটেন্ট হয় এবং গ্রাহকের জন্য প্রয়োজনীয় হয়ে থাকে, তখন অন্যদের শেয়ার করার মাধ্যমে কোন ধরণের পেইড মার্কেটিং ছাড়া আপনার ইউটিউব চ্যানেলের মার্কেটিং হতে থাকবে। যার ফলে আপনার ব্যবসা প্রসার লাভ করবে।

আপনার ইউটিউব চ্যানেলে যদি বেশি পরিমাণে দর্শক থাকে, দেশে বিদেশের যে কোন পণ্যের প্রচারে আপনার ইউটিউব চ্যানেল ব্যবহার করে আয় করতে পারেন। যদি লক্ষ্য করে দেখেন, পৃথিবীর সকল প্রতিষ্ঠিত কোম্পানির ইউটিউব চ্যানেল রয়েছে।  সেখানে তারা তাদের পণ্য বা সেবার মার্কেটিং করে থাকে। আর এভাবেই আপনার ব্যবসার ব্র্যান্ড ভ্যালু বৃদ্ধি পাবে।

গুগল ও ইউটিউব অ্যাড থেকে আপনি অর্থ আয় করতে পারেন। আপনার ভিডিও তে ইউটিউব অ্যাড প্রদানের মাধ্যমে আপনি আয় করতে পারেন।

আপনার ভিডিওর যদি একটি নিদির্ষ্ট সংখ্যক দর্শক থাকে, ইউটিউব আপনাকে অর্থ প্রদান করবে।

ফেসবুকে যেমন ফলোয়ার ইউটিউবে তেমনি সাবস্ক্রাইবার। যার যতো বেশি সাবস্ক্রাইবার তার ইউটিউব মার্কেটিং তত লাভজনক ও সহজ। সাবস্ক্রাইবারকে আমারা লয়্যাল গ্রাহক হিসেবে বিবেচনা করতে পারি। যে স্টোর এর পণ্য ভালো লয়্যাল গ্রাহক সবসময় সেখান থেকে পণ্য কিনে থাকে। তেমনি সাবস্ক্রাইবাররা যে কোন পণ্য মার্কেটিং এর ক্ষেত্রে স্থায়ী গ্রাহক হিসেবে অংশগ্রহণ করে থাকে। ফলে দীর্ঘমেয়াদি ব্যবসা বৃদ্ধিতে সাবস্ক্রাইবাররা অগ্রণী ভূমিকা পালন করে।

আগেই বলা হয়েছে, আর্টিকেল পড়ার চাইতে মানুষ ভিডিও দেখতে আগ্রহী বেশি। আর ভিডিও মার্কেটিং এর জন্য ইউটিউব মার্কেটিং থেকে ভালো কোন মাধ্যম পৃথিবীতে নেই।

ভিডিও কনটেন্ট মার্কেটিং বর্তমানে খুবই সহজ ও জনপ্রিয় মাধ্যম। টাকা খরচ ছাড়াই শুধুমাত্র ইউটিউব মার্কেটিং এর দ্বারা আপনি যে কোন ব্র্যান্ড ও পণ্যের প্রচারণা করতে পারেন।

 

সমাপনিঃ বর্তমান ডিজিটাল পৃথিবীতে প্রতিনিয়ত অনলাইন মার্কেটিং এর প্রয়োজনীয়তা বাড়ছে। আর ইউটিউব মার্কেটিং তার নেতৃত্ব দিচ্ছে। আমরা ইউটিউব মার্কেটিং না করতে চাইলেও অন্যরা কিন্তু থেমে নেই। বরং দিন দিন ইউটিউব মার্কেটিং এর মাধ্যমে বিভিন্ন ব্যবসা প্রসার লাভ করছে এবং ইউটিউব মার্কেটিং এর চাহিদা বাড়ছে।

তাই আর দেরি না করে ইউটিউব মার্কেটিং এর মাধ্যমে ডিজিটাল দুনিয়াতে আপনার যাত্রা শুরুর মাধ্যমে নিজেকে স্বাবলম্বী হিসেবে গড়ে তুলুন।

ইউটিউবে কত ভিউসে কত ডলার ইনকাম হয়? বিস্তারিত জানুন এই পেষ্টে- Thursday, 20th July, 2023

আপনি যদি ইউটিউবার হয়ে থাকেন আপনার ইউটিউব চ্যানেল যদি সদ্য মনিটাইজেশন পেয়ে থাকে অথবা আর কয়েক দিনের মধ্যে আপনার চ্যানেল মনিটাইজেশন পাবে আপনার ইনকাম শুরু হয়ে যাবে ঠিক সেই মূহুর্তে আপনি জানতে চাইবেন ইউটিউব থেকে প্রতি ১০০০ ভিউসে কত টাকা ইনকাম হয়। কারন যেহেতু মনিটাইজেশন পাওয়ার পর প্রথম অবস্থায় আপনার ইনকাম কম হবে আপনি চাইবেন বেশি ভিউস আনতে আর অবশ্যই সেটা যেন কমপক্ষে ১০০০ ভিউস হয়। আর প্রতি ১০০০ ভিউসের ইনকাম আপনি জানলে আপনার সাপ্তাহিক ও মাসিক একটা হিসেব কষতে পারবেন।

শুধু যে ইউটিউবার হিসেবে আপনার জানা দরকার তাই নয় , ইউটিউবে যারা দর্শক তাদেরও জানার আগ্রহ থাকে একজন ইউটিউবারের মাসিক আয় কত টাকা । তাই আজকে আপনার ১০০০ ভিউসের ইনকাম সম্পর্কে একটা ধারনা দেবো ।

তার আগে আমি আপনাকে বলবো আপনি বাংলাদেশে যত বড় বড় ইউটিউব চ্যানেল আছে তাদের মাসিক ইনকাম কত হয় সেটা একবার দেখে আসুন । তাহলে আমার দেয়া হিসেবে সাথে আপনি সামঞ্জস্য করতে পারবেন । নিচের দেয়া ওয়েবসাইটে গিয়ে আপনি যেকোন ইউটিউব চ্যানেলের লিংক দিন । তাহলে সেই চ্যানেলের মাসিক ইনকাম আপনি দেখতে পাবেন ।

প্রদর্শিত ইনকাম শত ভাগ সঠিক না হলে একটু কমে বেশি হতে পারে। আপনি যেকোন একটা মনিটাইসড ইউটিউব চ্যানেলের লিংক কপি করুন । এবার socialblade ওয়েবসাইট প্রবেশ করে চ্যানেল URL paste করুন । আপনি সেই চ্যানেলের সাবস্ক্রাইবার, মাসে কত ভিউ আসে, প্রতি মাসে ইনকাম কত, চ্যানেল বয়স কত সব কিছুই দেখতে পাবেন ।

এবার আসুন জেনে নেয়া যাক ১০০০ ভিউসে কত টাকা ইনকাম হয়?
ইনকাম নির্ভর করে কয়েকটি বিষয়ের উপর। আপনার কোন ভিডিও যদি ১০০ ভিউ অর্জন করে তাহলে ইউটিউবের পক্ষ থেকে আপনাকে 0.30-0.80 (কম বেশি হতে পারে) ডলার দিবে। যদি বাংলাদেশী টাকায় হিসেব করেন তাহলে ২৮৳ থেকে ৮০৳ পর্যন্ত। আপনার চ্যানেল যদি প্রতিদিন  ১০ হাজার ভিউ অর্জন করে তাহলে প্রতিদিন ইনকাম হবে ৭৫০০৳ (0.75*10000)।